Wellcome to National Portal
পল্লী বিদ্যুৎ সংক্রান্ত অভিযোগের জন্য কল করুন ১৬৮৯৯

 নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন। রকেট, বিকাশ, উপায়, শিওর-ক্যাশ, মাই-ক্যাশ, ইউ-ক্যাশ, রবি-ক্যাশ, জি-পে (গ্রামীণফোন) এর মাধ্যমে ঘরে বসে বাড়তি খরচ ছাড়া আপনার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন। সম্ভাব্য লোডশেডিং এর সিডিউল প্রকাশ করা হয়েছে। জ্বালানি সংকট মোকাবেলায়, সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। রাত আটটার পর দোকান, শপিং মল, মার্কেট, বিপণিবিতান, কাঁচাবাজার ইত্যাদি বন্ধ রাখুন। এসি ব্যবহার পরিহার করুন। একান্তই এসি ব্যবহার করতে হলে তাপমাত্রা নূন্যতম ২৫ ডিগ্রি সে: রাখুন। সন্ধার সময় হতে রাত ১২টা পর্যন্ত মটর, ইস্ত্রি, ওভেন, সেচ পাম্প, লন্ডী, ওয়েল্ডিং মেশিন/ মেকানিক্যাল ওয়ার্কশপ, ইজি বাইক চার্জিং বন্ধ রাখুন। জরুরি প্রয়োজনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অভিযোগ কেন্দ্রের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করুন। বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন। 

Main Comtent Skiped

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ(বিডা) এর ওয়ান স্টপ সার্ভিস লিংকঃ https://bidaquickserv.org/


কী সেবা কীভাবে পাবেন

এক অবস্থানে সেবা

 

পবিস এর অবস্থানে সেবা (ওয়ান পয়েন্ট সার্ভিস) এ নতৃন বিদ্যুৎ সংযোগ/বিল/মিটার সংক্রান্ত অভিযোগ,বিল পরিশোধের ব্যবস্থা সহ সকল ধরনের অভিযোগ জানানো যাবে এবং এতদ সংক্রান্ত বিষয়ে তথ্য পাওয়া যাবে।

 

নতুন সংযোগ গ্রহণ

 

বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে নতুন সংযোগের আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে। এছাড়া ''এক অবস্থানে সেবা কেন্দ্র'' থেকে নতুন সংযোগের আবেদনপত্র পাওয়া যাবে।

আবেদন পত্রটি যথাযথভাবে পূরণ করে নির্ধারিত আবেদন ফি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা প্রদান করে রশিদ গ্রহণ করতে হবে। সমিতি ১৪ দিনের মধ্যে মাঠ পর্যায়ে তদন্ত সম্পন্ন করে পবিস নির্দেশিকা অনুযায়ী সংযোগ প্রদান করা সম্ভব হলে পত্রের মাধ্যমে ডিমান্ড নোট প্রেরণ করা হবে। ডিমান্ড নোটে উল্লেখিত অর্থ জমা প্রদান করে ওয়্যারিং সম্পন্ন পূর্বক অবহিত করলে সমিতি কর্তৃক ওয়্যারিং পরিদর্শন পূর্বক সংযোগ প্রদানের ব্যবস্থা করা হবে। যদি সংযোগ প্রদান সম্ভবপর না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে আবেদনকারীকে পত্র দ্বারা অবহিত করা হবে। পরবর্তী মাসে বিলিং সাইকেল অনুযায়ী গ্রাহকের প্রথম মাসের বিদ্যুৎ বিল প্রেরণ করা হবে।

 

বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগ

ঢাকা পবিস-১ এর সদর দপ্তর এবং জোনাল অফিস এর আওতাভূক্ত সকল অভিযোগ কেন্দ্রে আপনার বিদ্যুৎ বিভ্রাট এর অভিযোগ জানানো হলে আপনাকে অভিযোগ নম্বর এবং নিষ্পত্তির সময় জানিয়ে দেয়া হবে। অভিযোগ নম্বর এর ক্রমানুসারে আপনার বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূরীভূত করার লক্ষ্যে ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে। কোন কোন ক্ষেত্রে যদি নির্দিষ্ট সময়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূরীভূত করা সম্ভব না হয় তবে তার কারণ গ্রাহককে অবহিত করা হবে।

 

অস্থায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ

 

ধর্মীয় অনুষ্ঠান,মেলা,আনন্দ মেলা এবং রাস্তা, ব্রীজের নির্মাণ কাজের জন্য অস্থায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা যাবে। কিন্তু চলমান নির্মাণ কাজ সম্পন্ন বাড়ী, শিল্প অথবা কমপ্লেক্সে অস্থায়ী সংযোগ প্রদান করা যাবে না। এ সংযোগ শুধুই অস্থায়ী ভিত্তিতে যাহা কখনই স্থায়ী সঙযোগ পরিবর্তন করা যাবে না। এ ধরণের সংযোগের জন্য নিম্নলিখিত শর্ত ও পদ্ধিত অনুসরণ করেত হবেঃ

(ক) এ সংযোগের জন্য প্রয়োজনীয় সকল মালামালের বুক ভ্যালুর শতকরা ১১০ ভাগ মূল্যে গ্রাহকেক প্রদান করেত হবে। অবশ্য ট্রান্সফরমার, লাইটনিং এ্যারেষ্টার, ফিউজ কাটআউট, মিটার এবঙ মিটার সকেট ব্যতিত কার্য সম্পন্নের পর উক্ত মালামাল ব্যবহার উপযুক্ত হলে ১০০% মালামালের মূল্য ফেরৎ প্রদান করা হবে।

(খ) এ সংযোগ সুবিধা সৃষ্টির জন্য প্রয়োজনীয় শ্রমিকের মজুরী এবং বিচ্ছিন্ন ও সংযোগ ফি প্রদান করতে হবে।

(গ) সার্ভিস চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে ব্যবহৃত বিদ্যুতের মূল্য জিপি রেট সিডিউল অনুযায়ী ধার্য করা হবে।

যদি অস্থায়ী সংযোগ ছয় মাসের বেশী না হয় তবে আবেদনকারী গ্রাহককে (ক),(খ),(গ) ( প্রাক্কলিত বিদ্যুৎ বিল) তে উল্লেখিত খরচ অগ্রীম প্রদান করতে হবে।

উপরোক্ত বর্ণনানুযায়ী অর্থ ছাড়াও নীতি নির্দেশিকা মোতাবেক অন্যান্য খরচ যেমনঃ- সমীক্ষা ফি, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে লাইন নির্মাণ/ লাইন রুপান্তর/ পরিবর্তন ব্যয় গ্রাহককে

লোড পরিবর্তন

লোড বৃদ্ধির জন্য সমীক্ষা ফি দিয়ে আবেদন করতে হবে।

লোড বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বর্ধিত লোডের জন্য শ্রেণী ভিত্তিক প্রযোজ্য জামানত প্রদান করেত হবে।

অতিরিক্ত লোডের জন্য সার্ভিস তার/ ট্রান্সফরমার বদলানোর প্রয়োজন হলে উক্ত ব্যয় প্রত্যেককে বহন করতে হবে।

প্রাক্কলণ ও জামানতের অর্থ জমা দানের ৭ (সাত) দিনের মধ্যে লোড বৃদ্ধি কার্যকর করা হবে। যদি লোড বৃদ্ধি করা সম্ভবপর না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে গ্রাহককে একটি পত্র দেয়া হবে।

গ্রাহকের নাম পরিবর্তন ফি

গ্রাহক ক্রয় সূত্রে/ ওয়ারিশসূত্রে জায়গা বা প্রতিষ্ঠানের মালিক হলে সকল দলিলের সত্যায়িত ফটোকিপ ও পরিশোধিত বিদ্যুৎ বিলের কপি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স, আর্টিক্যাল অব মেমোরেন্ডামসহ নির্ধারিত ফি দিয়ে আবেদন করতে হবে। সরেজমিনে তদন্ত করে নাম পরিবর্তনের জন্য নির্ধারিত হারে জামানত প্রদান করা সাপেক্ষে সাত দিনের মধ্যে নাম পরিবর্তন করা হবে।